জয়বাংলা /চোখ ওঠা কি সত্যি ছোঁয়াচে? প্রতিকারইবা কি?
এটি একটি চোখের ভাইরাসজনিত রোগ।চলতি কথায় জয়বাংলা /চোখ ওঠা বলতে চোখ লাল হওয়া বুঝানো হয়ে থাকে। (মুক্তিযুদ্ধের সময়কালে সীমান্ত পেরিয়ে চলে আসা বাঙালি শরণার্থীদের কারণেই ছড়িয়েছিলো বলে এর নাম দেয়া হয় ‘জয় বাংলা)
এই ধরণের ইনফেকশনে প্রথম অবস্থায় একটি চোখই সাধারণত আক্রান্ত হয়ে থাকে। দুচোখে হওয়ার সম্ভাবনা অবশই থাকে।
এই ভাইরাসের আক্রমণে
চোখ জ্বালা /অস্বস্তি/ ব্যথা হয়। চড়া আলো/রোদে, তাকাতে কষ্ট হয়। চোখ ফুলে লাল হয়ে ওঠে/চোখ থেকে জল কাটা /পিছুটি কাট। বিশেষকরে ঘুম থেকে উঠার পর চোখের উপর/ নিচের পাতা জুড়ে যায় ।এই ভোগান্তি গুলো সর্ব নিন্ম ৫/৭ থাকতেপারে। চোখ বেশি ফুলেগেলে/জুড়েগেলে /জ্বালা করলে বরফ দিয়ে খুব ধীরে ধীরে চোখের পাতায় বুলান আরামপবেন
অযথা সময় নষ্ট নাকরে চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শে চিকিৎসা নিলে দ্রুত উপশমতো হবেই ভয়ের ও কোনো কারণ থাকবেনা এর পার্সোপ্রতিক্রিয়ার।
তবে কিছু সতর্কতা নওয়া আবশ্যিক।
চড়া আলো/রোদ /দুলো /ধোঁওয়া এড়িয়ে চলা, চোখ ধোয়ার সময় বা চান করার সময় পরিষ্কার জল ব্যবহার করা, কালো চশমা ব্যবহার করা, মোবাইল /টিভি দেখা থেকে বিরত থাকা।
আক্রান্ত ব্যাক্তি জ্বালায় /অস্বস্তিতে চোখে হাতদিলেই ভাইরাসটি আমাদের হাতে প্রসারিতহয়। সেই হাত দিয়েই আমরা যা কিছুই স্পর্শকরিনা কেন ভাইরাস বিস্তার লাভকরে। সে জন্যই আক্রান্ত ব্যক্তির নির্ভিত্বে থাকাউচিত। আক্রান্তের ব্যবহৃত সকল বস্তু দারা রোগটি বৃস্তিতি লাভকরে ।
এই রোগের তেমন কোনোতথাকথিত চিকিৎসা পদ্ধতি নেই।দিন কয়েক পর ভাইরাসের প্রভাব কমে গেলে চোখ সাধারণ অবস্থায় ফিরতে থাকে
আক্রান্ত রোগীর চোখের দিকে তাকালেই জে কেউ আক্রান্ত হবে এটি ঠিকনয় তবে এটি আক্রান্ত ব্যাক্তি সচেতন না হলে তার দারা এটি ছড়িয়ে পরে ।
You must be logged in to post a comment.