বাইরের জগতের কোন কিছুরই প্রয়োজন পড়ে না!
১৯৬০ সালে ডেভিড ল্যাটিমার এই গাছটি বোতলের ভেতরে লাগিয়েছিলেন আজ পর্যন্ত এর ছিপি কখনোই খোলা হয়নি।এই দীর্ঘ সময়ে বোতলের ভিতরে গড়ে উঠেছে একটি বাস্তুসংস্থান যা নিজেই নিজেকে রক্ষা করে চলেছে দীর্ঘ সময় ধরে। এই বোতলে বাইরে থেকে কোনো কিছুর আদান-প্রদান হয় না। গাছটি অক্সিজেন উৎপন্ন করে এবং মাটিস্থঃ হিউমাস থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে। গাছের ঝরে যাওয়া পাতা ও অন্যান্য অংশ মাটিতে পড়ে ব্যাক্টেরিয়ার মাধ্যমে পুনরায় সরল উপাদানে পরিণত হয়। প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন বাষ্প ঘনীভূত হয়ে মাটিতে জমা হয় এবং মূলের মাধ্যমে পুনরায় গাছ শোষন করে, ফলে একটি জল চক্রও তৈরি হয় এই কারণে গাছটির বাইরের জগতের কোন কিছুরই প্রয়োজন পড়ে না।
(চিত্র/তথ্য,সংগৃহীত)
You must be logged in to post a comment.